শুধুমাত্র ফরেক্স ট্রেডিং নয় জীবনের সকল স্তরে সফলতার জন্য প্রয়োজন লোভ থেকে দূরে থাকা। যারা লোভকে জয় করতে পারবে তাদের জন্য দীর্ঘস্থায়ী সফলতা খুব কঠিন কিছু না। ফরেক্সের ক্ষেত্রে ট্রেডারদের দ্রত বড়লোক হবার প্রবনতা লক্ষ করা যায়, যেহেতু এটি একটি অর্থ-নির্ভর ব্যবসা তাই লোভ একটু হলেও বেশি কাজ করে থাকে। অল্প বিনিয়োগ করে বেশি প্রফিট কারার প্রবনতা প্রায় সকল নতুন ট্রেডারদের মধ্যে লক্ষ করা যায়। শুধু নতুনদের কথা বললে ভুল হবে, অনেক প্রোফেশনাল ট্রেডারাও অনেক সময় এই লোভের ফাঁদে পড়ে যায় এবং অনেক কষ্টে অর্জিত সফলতা বিনষ্ট করে ফেলে। একটা ট্রেডে লস হলে কিভাবে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সেই লস-কে রিকভার করা যায়, কিভাবে অল্প সময়ের মধ্যে অধিক প্রফিট করা যায়, এই সকল চিন্তাভাবনা সাধারণত এই লোভের করনেই হয়ে থাকে। সফল ট্রেডার হতে হলে এই লোভকে জয় করতে হবে এবং লোভের ওপর নিয়ন্ত্রন করা শিখতে হবে। আজকের আর্টিকেলে আমরা এই লোভ নিয়েই বিশদ আলোচনার করব এবং জানার চেষ্ট করব লোভ নিয়ন্ত্রন করার বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে। একটা বিষয় আগে জানতে হবে যে মানুষ কেন লোভের শিকার হয়। অনেকে অনেক ভাবে বিষয়টি ব্যখ্যা করতে পারে। কিন্তু এখানে আমি আমর নিজস্ব মাতামত প্রকাশ করব এবং শেয়ার করার চেষ্টা করব আমার প্রায় ৮ বছরে ট্রেডিং অভিজ্ঞতার আলোকে। মানুষের যখন চাহিদা বেড়ে যায় তখন মানুষ চায় অতি দ্রুত কিছু একটা করতে যাতে সে তার চাহিদা এবং যোগানের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে। সে তখন তার প্রচলিত ধারার বিপরীতে গিয়ে কিছু একটা করতে চায়, নিয়ে নেয় অধিক ঝুকি যেটা পরবর্তিতে হয়ে ওঠে লসের করন। আমরা দেখেছি অনেক প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীরা ওভারটাইম ডিউটি করে থাকে কন্তু কেন করে? অবশ্যই প্রয়োজন বেশি বা চাহিদা বেশি থাকার কারনে, তাই নয় কি? ঠিক তেমনই যার জীবনে যত বেশি চাহিদা তার প্রাপ্তির আশাও ঠিক ততো বেশি থাকে। অনেকের আবার প্রয়োজন খুব একটা না হলেও ছয় রিপুর প্রভাবে বশীভুত হয়ে লোভের কবলে পড়ে যান। জীবনে খুব দ্রুত কিছু একটা করে ফেলে, কোন একটা স্বপ্ন পূরণ করা, পরিবারের আপনজনের জন্য কিছু একটা করা, সমাজের বা দেশের জন্য কিছু একটা করা ইত্যাদির চিন্তা করেও মানুষ তার জীবনে খুর দ্রত কিছু একটা করতে চায়। এর ফলে মানুষের ভিতর আকাংখা জন্ম হয় এবং কিছু পাওয়ার জন্য মন ব্যকুল হয়ে যায়। আমি আমার লেখনীতে কখনই আকাংখাকে লোভ হিসাবে আখ্যায়িত করতে চাই না কিন্তু অতী উচ্চাকাংক্ষা যে লোভের জন্ম দেয় এ বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই। অনেকে বলে ভাই আমি আমার জন্য জীবনে কিছু চাই না, আমি শুধু আমার পরিবারের সুখের কথা চিন্তা করি,, কাথাগুলো ভালো শোনালেও এগুলোও মানুষের মধ্যে আকাংখার জন্ম দেয় যেটা অনেকসময় চাওয়া এবং পাওয়ার মধ্যে একটা দুরত্ব স্থাপন করে থাকে। আপনি আপনার জীবনে কি চান এটা বড় বিষয় না বরং আপনি কিভাবে তা অর্জন করতে চান সেটাই বড় বিষয়। প্রচলিত ধারার চেয়ে যখন আপনি বেশি কিছু করতে যাবেন বা পেতে যাবেন তখনই লোভের সূত্রপাত হয় এবং অনাকাংক্ষিত ফলাফল চলে আসতে পারে। আইজাক নিউটন তার গতীর তৃতীয় সূত্রে বলেছেন.. প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে । যেটা জীবনের সকল পর্যায়ে প্রমানিত এবং কার্যকরী। ফরেক্স ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে এই বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ন। এই সেকটরে আপনার ইনপুট এবং আউটপুটের একটা মিল থাকতে হবে যা না হলে আপনাকে অনেক খারপ পরিস্থিতির শীকার হতে হবে আজ অথবা কাল। আপনি কি সঠিকভাবে ট্রেডের উপর পড়াশুনা করছেনে? আপনার কত % প্রফিটের চাহিদা আছে? ফরেক্স ট্রেডিংকে কি আপনি একমাত্র ইনকাম সোর্স করতে চান? আপনার কি রিস্ক ম্যনেজমেন্ট বা মানি ম্যনেজমেন্টের কোন সুনির্দিস্ট স্ট্রেটেজি মেনে চলেন? অপনি কি আপনার ইমোশনগুলোকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন? উপরের প্রশ্নগুলোর সঠিক এবং যুক্তিসংগত উত্তর ছাড়া এই সেকটরে ভালো কিছু আশা করা মিথ্যা স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই না। মনে রাখাতে হবে ফরেক্স একটা ব্যবসা, কোন GAMBLING বা জুয়ার আসর নয়। এখানে টিকে থাকতে হলে আপানাকে ব্যবসায়ীদের মোতই চিন্তা ভাবনা করতে হবে, মিল রাখতে হবে আপানার চাওয়া ও পাওয়ার মধ্যে। কথাটা অপ্রিয় হলেও সত্য যে অনেক ট্রেডার ফরেক্স ট্রেডিংকে একটা দ্রুত বড়লোক হবার মাধ্যম হিসাবে মনে করে থাকে এবং এই চিন্তা তখনই তার মধ্যে আসে যখন এই সেকটর সম্পর্কে তার সঠিক ধারনা থাকে না অথবা অন্যের কথায় প্রভাবিত হয়ে ট্রেড করে থাকে। কথাটি মিথ্যা নয়, প্রায় ৯৫% ট্রেডার এই সেকটরে লসের শিকার হয় এবং খুব কম ট্রেডারই আছেন যারা এই সেকটরে দীর্ঘমেয়াদীভাবে লাভোবান হয়েছেন এর হচ্ছে। আর যারা হয়েছেন তারা তাদের লোভ কে সংবরন করতে শিখেছেন। আপনি যদি খুব দ্রুত বড়লোক হবার উদ্দেশ্যে এই সেকটরে এসে থাকেন তাহলে আপনি আজ অথবা কাল আপনার আসল পুজি পর্যন্ত হারিয়ে ফেলবেন,, প্রফিটতো অনেক পরের কথা।
আসল Head & Shoulders Pattern প্রায়শই ঘটে না, কিন্তু যখন এটি তৈরি হয় তখন অনেক ট্রেডাররা এই প্যাটার্নকে মার্কেটে একটা বড় ধরনের ট্রেন্ড রিভারসেল (Reversal) প্যাটার্ন হসাবে গন্য করে থাকে। ট্রেডার মহলে একটি পরিপূর্ন হেড এন্ড শোল্ডার টপ প্যাটার্নকে ( Head & Shoulder Top Pattern) শক্তিশালী Bearish Reversal প্যাটার্ন এবং একটি পরিপূর্ন ইনভারস হেড এন্ড শোল্ডার প্যাটার্নকে (Inverse Head & Shoulder Pattern) শক্তিশালী bullish Reversal প্যাটার্ন হিসাবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। হেড এন্ড শোল্ডার প্যাটার্নের উপাদান: আমরা জেনেছি যে, যখন এই প্যাটার্ন সম্পূর্ণরূপে গঠিত হয় তখন বেশিরভাগ ট্রেডার এই প্যাটার্নকে মার্কেটের একটা বড় ধরনের পরিবর্তনের সূত্রপাত হিসাবে গন্য করে থাকে। তবে আপনাকে আগে নিশ্চিত হতে হবে যে প্যাটার্নটি সঠিক আছে। Head & Shoulder প্যাটার্নে চারটি উপাদান রয়েছে যা প্যাটার্নটি নিশ্চিত করার জন্য উপস্থিত থাকা আবশ্যক। Right shoulder ডান শোল্ডার Head হেড বা মাথা Left shoulder বাম শোল্ডার Neckline break নেকলাইন উল্লেখ্য যে অনেক সফল ট্রেডার বিশ্বাস করে শুধুমাত্র প্রাইস প্যাটার্ন দেখে সিদ্ধান্ত নিলে হবে না বরং এর সাথে Supply এবং Demand এনালাইসিসটাও করতে হবে, তাহলেই সঠিক এবং কার্যকরী সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যাবে এবং সঠিক ট্রেডটি নেওয়া যাবে। Pattern timeframe (টাইমফ্রেম): এই হেড এন্ড শোল্ডার প্যাটার্ন যেকোন টাইমফ্রেমেই গঠিত হতে পারে তবে সফল ট্রেডাররা মনে করে এই প্যাটার্ন যত লংগার টাইমফ্রেমে গঠিত হবে ততো কার্যকরী রেজাল্ট দিবে। লংগার টাইমফ্রেম বলতে বোজান হচ্ছে Weekly বা Daily চার্টকে। যেভাবে হেড এন্ড শোল্ডার টপ প্যাটার্ন গঠিত হয়: হেড এন্ড শোল্ডার টপ প্যাটার্ন অবশ্যই আপট্রেন্ড মার্কেটে তৈরি হতে হবে এবং প্রাইস লেভেন আপট্রেন্ডে একটি নতুন রেসিস্টেন্স এরিয়া টেস্ট করবে যা পরবর্তীতে বাম শোল্ডার (Left Shoulder) হিসাবে গন্য হবে এবং এখান থেকে আবার বেয়ারিশ মোমেনটাম (Bearish Momentum) শুরু হবে এবং নিকটবর্তী সাপোর্টে গিয়ে শেষ হবে। প্রাইস লেবেল সময়ীক কারেকশনের পর আবার আপট্রেন্ডের ধারাবাহিকতা মেনে চলবে এবং আগের পিক লেভেল থেকেও আরও হাইয়ার লেভেল টেস্ট করবে যা পরবর্তিতে এই প্যাটার্নের মাথা বা Head হিসাবে গন্য হব। এবং এখান থেকে আবার বেয়ারিশ কারেকশনে চলে যাবে এবং পূর্বের কারেকশন লেভেলের কাছাকছি যেতে পারে যেটা পরবর্তিতে NECKLINE হিসাবে কাজ করবে। সাপোর্ট এরিয়া (NECKLINE)টেস্ট করার পর প্রাইস লেভেল পুনরায় বুলিশ ট্রেন্ড অনুসরণ করবে এবং বাম শোল্ডার বা প্রথম পিক লেভেলের কাছাকাছি চলে যাবে যেটা পরবর্তিতে ডান শোল্ডার হিসাবে পরিগনীত হবে। প্রাইস লেভেল পুনরায় Retracement-এ চলে যাবে এবং নেকলাইনের দিকে ধিরে ধিরে অগ্রসর হবে। এই পর্যায়ে নেকলাইনটা একটা VERIFIED সাপোর্ট জোনে পরিনত হয়ে উঠবে। তবে মনে রাখতে হবে NECKLINE-টি Horizontal বা Diagonal-ও হতে পারে। অনেকে মনে করেন যে নেকলাইনটি Horizontal বা সোজাসুজি হতে হবে, যেটা একটা ভূল ধারনা। নিচে চিত্রের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা হলো: একটা বিষয় অবশ্যই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, এই হেড এন্ড শোল্ডার প্যাটার্ন তখনই ১০০% কর্যকরী হবে যখন প্রইস লেভেল NECKLINE ব্রেক করবে এবং ব্রেক করার পরই আসল Bearish Trend শুরু হবে। এই ব্রেকআউট সাধারণত নিউজ টাইমে হয়ে থাকে এবং ব্রেকআউট ক্যান্ডেলটাও অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে। যেভাবে ইনভার্স হেড এন্ড শোল্ডার বা হেড এন্ড শোল্ডার বটোম প্যাটার্ন (Inverse Head & Shoulders) গঠিত হয়: এই প্যাটার্ন অবশ্যই ডাউনট্রেন্ড মার্কেটে হতে হবে এবং প্রাইস লেভেন ডাউনট্রেন্ডের নতুন সাপোর্ট এরিয়া টেস্ট করবে যা পরবর্তীতে বাম শোল্ডার (Left Shoulder) হিসাবে পরিগনিত হবে এবং এখান থেকে আবার বুলিশ মোমেনটাম (Bullish Momentum) শুরু হবে এবং নিকটবর্তী রেসিস্টেন্সে গিয়ে শেষ হবে। প্রাইস লেবেল সাময়িক কারেকশনের পর আবার ডাউনট্রেন্ডের ধারাবাহিকতা মেনে চলবে এবং আগের BOTTOM লেভেল থেকেও আরও লোয়ার লেভেলে টেস্ট করবে যা পরবর্তিতে এই প্যাটার্নের মাথা বা Head হিসাবে পরিগনিত হবে। এবং এখান থেকে আবার বুলিশ কারেকশনে চলে যাবে এবং পূর্বের কারেকশন লেভেলের কাছাকছি যেতে পারে যেটা পরবর্তিতে NECKLINE হিসাবে কাজ করবে। চিত্রের দিকে লক্ষ করুন রেসিস্টেন্স এরিয়া (NECKLINE)টেস্ট করার পর প্রাইস লেভেল পুনরায় বেয়ারিশ ট্রেন্ড অনুসরণ করবে এবং বাম শোল্ডার বা প্রথম Bottom লেভেলের কাছাকাছি চলে যাবে যেটা পরবর্তিতে ডান শোল্ডার হিসাবে পরিগনীত হবে। প্রাইস লেভেল পুনরায় Retracement-এ চলে যাবে এবং নেকলাইনের দিকে ধিরে ধিরে অগ্রসর হবে। এই পর্যায়ে নেকলাইনটা একটা VERIFIED Resistance হিসাবে পরিনত হয়ে উঠবে। তবে মনে রাখতে হবে NECKLINE-টি Horizontal বা Diagonal হতে পারে যেকোনটাই হতে পারে। নিচে চিত্রের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করা হলে: একটা বিষয় অবশ্যই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, এই হেড এন্ড শোল্ডার প্যটার্ন তখনই ১০০% কর্যকরী হবে যখন প্রইস লেভেল NECKLINE-কে ব্রেক করবে এবং ব্রেক করার পরই আসল Bearish Trend শুরু হবে। এই ব্রেকআউনটগুলো সাধারণত নিউজ টাইমে হয়ে থাকে এবং ব্রেকআউট ক্যান্ডেলটাও অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে। পরবর্তী প্রাইসের টার্গেট নির্ধারন করা: হেড বা পিক লেভেল থকে নেকলাইনের দুরত্ব পরিমাপ করতে হবে। উপরের চিত্রটি লক্ষ করুণ। এই ধাপে ব্রেকআউট পয়েন্ট নির্ধারণ করতে হবে। ডান শোল্ডারটি নেকলাইনের যে পয়েন্টে ব্রেকআউট করেছে সেখান থেকে PIPS কাউন্ট করতে হবে এবং টার্গেট সেট করতে হবে। উদাহরণসরূপ হেড থেকে নেকলাইন এর দুরত্ব ২০০ পিপস তাহলে আমাদের পরবর্তী টার্গেট হবে নেকলাইন থেকে আরও ২০০ পিপস। শেষকথা: ফরেক্স মার্কেটে প্যাটার্ন এনালাইসিস অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় যেটা সব ট্রেডারদের অবশ্যই জানতে হবে।অনেক রকমের চার্ট প্যাটার্ন রয়েছে এবং তার মধ্যে হেড এন্ড শোল্ডার প্যাটার্ন অন্যতম।এই প্যাটার্নে যেটা বুঝানো হয়ে থাকে সেটা হল,,, মার্কেটে ট্রেডাররা অনেকবার চেষ্টা করেছে বুলিশ ট্রেন্ড ধরে রাখারে জন্য বা প্রাইস লেভেল আরও উপরে নেওয়ার জন্য কিন্তু ব্যর্থ হেয়ছে। এই করনে অধিকারংশ ট্রেডার বিশ্বাস করে এই প্যাটার্ন মার্কেটে শক্তিশালী রিবারসেল সিগনাল নির্দেশ করে থাকে।
ফরেক্স মার্কেটে যত ধরনের জনপ্রিয় এবং প্রফিটেবল ট্রেডিং সিস্টেম রয়েছে তার মধ্যে স্কাল্পিং(Scalping) ট্রেডিং সিস্টেম অন্যতম। খুব অল্প সময়ের মধ্যে মার্কেট থেকে একটা রেজাল্ট নিয়ে বের হয়ে যাওয়াই হল স্কাল্পিং ট্রেডিংয়ের মূল লক্ষ। উল্লেখ্য যে স্কাল্পিং ট্রেডিং সিস্টেম যেমন প্রফিটেবল তেমন বিপদজনকও বটে। বিশেষ করে নতুনদের জন্য স্কাল্পিং সবচেয়ে বিপদজনক ট্রেডিং সিস্টেম। সঠিক নিয়ম না জেনে, না মেনে স্কল্পিং করলে এই সিস্টেম থেকে প্রাপ্তির চেয়ে হারাবার ভয় একটু হলেও বেশি থাকে। নতুনদের এই সিস্টেম একটু বেশি আকর্ষণীয় মনে হয় কারন এর মাধ্যমে দ্রত প্রফিট করা যায় তবে একাউন্ট জিরোও খুব দ্রুত হয়। অনেক অভিজ্ঞ ট্রেডারও স্কাল্পিং করতে গিয়ে Emotion এর ফাদে পড়ে যায় এবং লস করে ফেলে। সুতরাং স্কাল্পিং ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে সর্বচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। নিচে স্কাল্পিং ট্রেডিং এর কিছু খুটিনাটি বিষয় তুলে ধরা হল: আপনার স্কাল্পিং ট্রেডিং মেথড কি পরিক্ষিত? আপনি কি কিছু দিন ডেমো একাউন্টে আপনার ট্রেডিং সিস্টেম টেস্ট করেছিন? আপনি কি আপনার ট্রেডিং রেজান্টে সন্তুষ্ট? আপনি কি ডেমোতে সঠিকভাবে Risk Management করতে পারতেন? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর যদি না হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার স্কাল্পিং ট্রেডিং সিস্টেম এখনও লাইভ ট্রেডিং করার জন্য উপযুক্ত নয়। তাই আপনাকে আপনার ট্রেডিং স্ট্রেটেজিকে আরও পরিপূর্ণ করতে হবে। অনেকে প্রায় বলে আমি ১০ টা ট্রেড করলে ৯ টায় প্রফিট হয় কিন্তু ১ টা ট্রেডের লসে সেই ৯টা ট্রেডের প্রফিট হারিয়ে ফেলি। আচ্ছা এটার কারন কি? এর কারন হল RISK & REWARD রেশিও। অপনি প্রফিটের ট্রেড খুব দ্রুত এবং অল্প প্রফিটে ক্লোজ করে দিচ্ছেন কিন্তু লসের ট্রেডগুলো ধারে রাখছেন, আসলে এটাই হল স্কাল্পিংয়ের জন্য আরও একটা বাধা। এটা সমাধানের জন্য আপনাকে সঠিক Risk & Reward মেনে ট্রেড করতে হবে এবং কোন ট্রেড হোল্ড হয়ে গেলে আবেগ প্রবন না হয়ে ট্রেড সঠিক নিয়মে ক্লোজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে আপনি যদি মার্কেটে টিকে থাকতে পারেন তাহলে অবশ্যই লস রিকভার করতে পারবেন। তাই অবশ্যই রিস্ক এবং রিওয়ার্ড রেশিওকে সম্মান করতে হবে এবং শৃংখলার সাথে মেনে চলতে হবে। মার্কেট এনালাইসিসের ক্ষেত্রে অবশ্যই হায়ার টাইমফ্রেম ( Higher TimeFrame: Weekly, Daily, H4 etc.) ব্যবহার করতে হবে কিন্তু ট্রেড এন্ট্রি লোয়ার টাইমফ্রেম (M30, H1) দেখে নেওয়া যেতে পারে। হায়ার টাইমফ্রেম দেখে পজিশন বুঝে ONE WAY তে ট্রেড করতে হবে। একবার বাই, একবার সেল দেয়ার চেয়ে Overbought থেকে সেল আর Oversold থেকে বাই দেয়া নিরাপদ।এক্ষেত্রে RSI কে প্রাইচ একশনের সাথে কম্বিনেশন করে ট্রেড করা যেতে পারে। লট সাইজ বার বার পরিবর্তন করা যাবে না। আপনার একাউন্ট Balance একটা নির্দিষ্ট অংকে গেলে তখন লট সাইজ একটি নির্দিষ্ট সিস্টেমে বাড়াতে হবে। যেমন: আপনি ১০০০ ডলারের একাউন্ট ব্যলান্স ববহার করে ট্রেড করবেন ০.০২ লট সাইজ কিন্তু যখন একাউন্ট ব্যলান্স বেড়ে ২০০০ হবে তখন আপনি ব্যবহার করতে পারেন ০.০৪ লট। অন্যন্য ট্রেডিং সিস্টেম অপরিবর্তিত রাখতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় মেনে ট্রেড করতে হবে। যখন মন চাইল আর ট্রেড দিলাম, এটা কিন্তু ভয়ানক একটা রোগ। মার্কেট Environment সব সময় একরকম থাকে না তাই সঠিক সময় বেছে নেওয়া অবশ্যক। স্কাল্পিং করার ক্ষেত্রে ওভার ল্যপিং সেশনগুলো, নিউ ইয়র্ক সেশনের শেষের দিক বেছে নেওয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে Range মার্কেটে স্কাল্পিং ভালো করা যায়। ট্রেড নেওয়ার আছে ভালো করে Economic Calendar দেখে নিতে হবে। নিউজের ৩০ থেকে ১ ঘন্টার মধ্যে স্কাল্পিং না করাই ভালো। শুক্রবারে কোন স্কাল্পিং না করাই উচিত হবে কেননা এই দিনে মার্কেটের Supply এবং Demand অনেকটা অস্পষ্ট থাকে যার ফরে মার্কেট Direction কোন এনালাইসিসের তোয়াক্কা নাও করতে পারে। তাই শুক্রবারে ট্রেড না করে ইবাদত বন্দেগীতে দিনটিকে কাজে লাগালেই শ্রেয় হবে। অন্য ট্রেডিং সিস্টেমে ১:২ রিস্ক রিওয়ার্ড মেনে চলতে বলা হলেও স্কাল্পিং এর ক্ষেত্রে ২:১ ফলো করা উচিত। Trade Entry নেওয়ার ক্ষেত্রে Confirmation লজিকগুলো একটু ভালো করে দেখে নিতে হবে। সুইং ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে যদি ১০০ পিপস স্টপ লস আর ২০০ পিপস টিপি দেন, সেক্ষেত্রে স্কাল্পিং-এ ৩০ পিপস স্টপলস আর ১৫ পিপস টিপি দেওয়া যেতে পারে। রিস্ক কোনভাবেই একাউন্টের ১% এর বেশি নেওয়া যাবে না। ওভার ট্রেড করা স্কাল্পিং ট্রেডিং সিস্টেমের আরও একটি প্রধান অন্তরায়। নিজেকে Discipline রাখতে হবে সবসময় এবং সবপরিস্থিতিতে। একটা টার্গেট রাখতে হবে যে আমি প্রতিদিন ৫ টার বেশি ট্রেড নিব না। মার্কেট যদি খুবই ভালো থাকে তাহেল ৫ টা আবার যদি Confusing হয় তাহলে ১টাও না। রেঞ্জি মার্কেট স্কাল্পিং এর জন্য নিরাপদ। বিশেষ করে কোন নিউজ ইমপ্যাক্টে মার্কেট যখন ১০০-২০০ পিপস ফল করে তখন বাইয়ে (BUY) থাকা যেতে পারে যেটাকে বলা হয়ে থাকে Retracement ট্রেডিং এবং সেটা নিউজের ১..২ ঘন্টা পরে একটা পর্যায়ে মার্কেট যখন সাইডওয়েতে থাকে। সেক্ষেত্র স্টপলস হবে ওইদিনের লো থেকে ২০ পিপ নিচে। আর আপ হলে সেল এ থাকা যেতে পারে সেম কন্ডিশনে। স্কাল্পিং এর সময় ট্রেন্ডলাইন ড্র করে মার্কেট আপট্রেন্ড না ডাউনট্রেন্ড সেটা বের করতে হবে সাথে চার্ট প্যটার্নগুলো সম্পর্কে ভালো একটা ধারনা রাখতে হবে। আপট্রেন্ডে সাপোর্ট থেকে ডাউন ট্রেন্ডে রেজিস্টান্স থেকে এন্ট্রি নেয়ার চেষ্টা করবেন। কখনো ভোলাটাইল সময় মার্কেটের বিপরীতে গিয়ে Retrancement আশা করে ট্রেড নেওয়া যুক্তিসংগত নয়। বরং মার্কেটে একটা নিউজ এর এফেক্ট শেষ হয়ে গেল যখন সাইডওয়েতে চলে যাবে তখন স্কাল্পিং করা যেতে পারে।
অনেকে প্রশ্ন করেন ভাই ট্রেডিংয়ে সফলতার মূলমন্ত্র কি? যদিও সফলতা অনেক দূর কিন্তু আমি আমার ছোট ট্রেডিং ক্যরিয়ারের আলকে বলতে পারি ট্রেডিংয়ে সফলতার মূলমন্ত্র হল ট্রেডিং সাইকোলজি ম্যনেজমেন্ট... এটা কোন ব্যাপারই না ...যে আপনি কত ভাল ট্রেড করতে পারেন,,,, কত ভাল ট্রেডিং Strategy দিয়ে ট্রেড করছেন,,,, বা কত ভাল মানি ম্যানেজমেন্ট করতে পারেন ….. ইত্যাদি কোন কিছুই কাজ করবে না যদি আপনার ট্রেডিং সাইকলজি ঠিক না থাকে। ১০০% শিওর থাকেন। যে কোন কারনেই আপনার ট্রেডিং সাইকোলজি ফল করতে পারে এবং আপানার ট্রেডেং ক্যারিয়ার হতে পারে চরম ঝুকির সম্মুখীন । ট্রেডিং সাইকোলজি ঠিক রাখতে যে বিষয়গুলো আমাদের মেনে চলা আবশ্যক বলে আমার মনে হয়: যারা ভাল ট্রেড করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি দয়াকরে কখনও কনো বিডি ট্রেডারদের (লুজার ট্রেডার/ বেশিবুঝা পাবলিক) ফান্ড ম্যানেজ করবেন না। মাত্র ২,,, ১ জনই যথেষ্ট আপনার ট্রেডের ১২ টা বাজানোর জন্য। আমার কিছু বাস্তব ঘটনা তুলে ধরব সামনের পোস্টে যেখানে আপনাকে বাকিটা বুঝতে পারবেন। যখন আপনার পারিবারিক যামেলা বা কোন Internal প্রবলেম চলবে তখন চেষ্টা করবেন ট্রেড থেকে দূরে থাকার। বেশি সময় ধরে MT4 ওপেন রাখা আরও একটা বড় ধরনের প্রবলেম। এটা আপনার ট্রেড দেবার প্রবণতা বাড়িয়ে দেয় এবং ম্যানি ম্যানেজমেন্ট নষ্ট করে দেয়। বার বার ট্রেডিং STRATEGY পরিবর্তন করা আকেনটা আপানার RUNNING ট্রেড এর STOP LOSS বার বার মুভ করানোর মত যা আপনার ট্রেডিংয়ের ঝুকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দিবে। আমাদের চেষ্টা করা উচিত যেকোন একটা TRADING STRATEGY ধারাবাহিক ভাবে ট্রেড কারা। তবে হ্যা আপনি আপনার ট্রেডিং Strategy মার্কেট অনুযায়ী পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংকোচন বা বিয়জোন করতে পারেন। একটা বিষয় খুব গুরুত্বপূর্ণ তা হল… আমাদেরকে PROFITABLE ট্রেডার হতে হবে……শুধূমাত্র ANALYST নয়। আমি দেখা মতে অধিকাংশ BIG LOSSERরাই হল বড় বড় ANALYST। এরা শুধু মার্কেট Analysis ই করতে পারে কিন্তু নিজের Analysis এর উপর বিশ্বাস করে নিজেই ট্রেড দিবার CONFIDENT পায় না। সুতরাং চেষ্টা করবেন নিজের Analysis গুলাকে যতটা সম্ভব SIMPLE রাখার। মনে রাখবেন ফরেস্ক্র মার্কেটে আপনি যত বেশি ANALYSIS করবেন তত বেশিই CONFUSED হবেন। আমি অনেক ভাল ভাল ট্রেডারদের (Foreign Trader) ব্যক্তিগতভাবে চিনি যারা কিনা খুব ভাল ANALYST না কিন্তু নিয়মিতভাবে প্রফিট কারে যাচ্ছে শুধুমাত্র সাধারন কিছু Market EquationS এবং Strong Trading Psychology দিয়ে। আপনার DAILY/WEEKLY/MONTHLY টার্গেট সম্পূর্ণ হয়ে গেলে MT4 বন্দ করে দেওয়া উচিত। ওভার ট্রেডিং..... ট্রেডিং সাইকলজি নষ্ট করে দেবার আরও একট বড় কারণ। এখানে লোভ করলেই মারা খেতে হবে NO DOUBT! প্রফিটেবেল এবং ভেরিফাইড ট্রেডারদের সাথে কানেকটেড থাকা আবশ্যক কারন ট্রেডিংয়ে “সফল” বলে কন শব্দ নেই। আজ ভাল ট্রেড করতে পারেন ,,, কিন্তু ২ দিন পর যে লস করবেন না তার কোন GURANTEE নেই। তাই সর্বদাই শেখার ভেতর দিয়েই যেতে হবে। Patience রাখতে হবে। আপনি কখনই একদিনে আপনার পূর্বের লস রিকভার করতে পারবেন না.. আবার পারবেন না একদিনে বড়লোকও হতে। আপনাকে আস্তে আস্তে অগ্রসর হতে হবে। কিছূ ট্রেডিং এর খুটি নাটি যেগুলো সর্বদাই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে... খুব বেশি লেভারেজ না নেওয়া । আপনি যত বেশি লেভারেজ নিবেন ততো বেশি আপনারে RISK TENDENCY বাড়বে। লেভারেজ ২০০ থেকে ৫০০ এর মধ্যে হওয়া ভাল। STOP LOSS দিয়ে ট্রেড করা, News Trade বেশি না করা, Overtrade না করা etc. Demo Trade থেকে সর্বদাই দূরে থাকা ভাল কারন যখন কেউ ডেমো ট্রেড করে ,,, পরে তার Real এ ADJUST করতে প্রবলেম হয়। ওভারঅল এই বিষয়গুলো আমাদেরকে সর্বদাই মনে রাখতে হবে এবং মেনে চলতে হবে।
সফলতার জন্য সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকেই কারন কেউ কখনও কাউকে সফলতা এনে দিতে পারে না.. শুধুমাত্র সহযোগী হতে পারে। ফরেস্ক্র পেশায় আমাদের সফলতার জন্য প্রয়োজন অনেক ধৈয্য, অনুশীলন, এবং শেখার প্রতি অন্তরিকতা। এই সেকটরে দুটি প্রশ্নের উত্তর জানাই হল আমাদের মুল উদ্দেশ্য : 1. কিভাবে, কখন, কোথায় .... মার্কেটে এন্ট্রি নিব? 2. কখন মার্কেট থেকে বের হব? এই প্রশ্ন দুটি সহজ মনে হলেও উত্তরটা অনেক কঠিন। আমরা অনেকেই সহজ উপায়ে প্রশ্নগুলার উত্তর বের করার চেষ্টা করি কিন্তু আদও এটা সহজ বিষয় না। ট্রেডিং এর ভাষায় এই উত্তর গুলাকেই বলা হয় ট্রেডিং Strategy। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, এমন কোন Strategy আছে যেখান থেকে আমি সঠিকভাবে Entry এবং Exit Signal পেতে পারি ? কথাটি অপ্রিয় হলেও সত্য যে, এরকম কোন Strategy পৃথিবীতে নেই এবং যদি থাকত তাহলে ফরেস্ক্রে কেউ লস করত না। সফলভাবে ট্রেড করার জন্য ট্রেডাররা অনেক রকম Strategy ফলো করতে পারে। অনেক strategy আবার খুব ভাল রেজাল্ট দেয়। যেমন আপনি যদি সঠিকভাবে বিচার বিশ্লেষন করে Entry নেন তাহলে ১০ টা ট্রেড নিলে ৭ থেকে ৮ টা ট্রেডে সফলতা সম্ভব। এই strategy টাই আমার দরকার? আসলে প্রত্যেক Strategy এর কিছুটা Specialty আছে এগুলা আপনাকে বেছে নিতে হবে, এবং যে কোন একটি Strategy এর উপর বিশ্বাস আনতে হবে। এবার আসুন বোঝার চেষ্টা করি, ট্রেডাররা কেন strategy দিয়ে Success হতে পারছে না:::: ১. প্রথম এবং Important কারন হল বিশ্বাস ,,,,, নিজের strategy এর উপর বিশ্বাস না থাকাই ব্যর্থতার মূল কারন। ২. আমাদের মনে একটা জিনিস কাজ করতে পারে,, " আমার strategy থেকে আরও ভাল কোন Strategy আছে"? ৩. ২ দিন পর পর strategy পরিবর্তন করা। ৪. নিজের উপর বিশ্বাসের অভাব,, এবং লস করার ভয়ে ট্রেডারা আরও বেশি লস করে। ৫. শেখার মানসিকতার অভাব,,, সর্বদাই সহজ কিছু খোজার চেষ্টা করা। ৬. ধরাবাহিকতার অভাব। ৭. মার্কেটের অন্যান্য Interrelated বিষয় না জেনে ট্রেড করা। গদবাধা Strategy ফলো করা । ৮. একবারে অনেক Strategy ফলো করার চেষ্টা করা । ৯. অন্যের প্রতি নির্ভরশীলতা । ১০. মার্কেটের সভাব চরিএ না জেনে ট্রেড শুরু কর। আরও অনেক কারন আছে,,, যেগুল স্বল্প পরিসরে বলা সম্ভব না। আসুন এবার সমাধারে চেষ্টা করি: ১. আপনার সর্বপ্রথম কাজ হবে, আপনি যে Strategy ব্যবহার করেন ওই strategy টা উন্নয়ন করা। কারন এটার উপর আপনার একটা Built in বিশ্বস হয়ে গেছে। যেটাকে ঝেরে ফেলা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে য়ায। ২. যে কোন একটা Strategy এর উপর confidence বিশ্বাস স্থাপন করা। ৩. শেখার মানসিকতা গড়ে তুলা এবং মার্কেট পরিস্তিতির সাথে আপনার Strategy এর একটা যোগসূত্র স্থাপন করা। ৪. মার্কেটের Interrelated বিষয়গুলো ভাল করে জেনে ট্রেড করা। যেমন Fundamental and sentiment বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারনা রাখা। ৫. ভাল ট্রেডাদের সাথে থাকা, আলোচনা করা এবং সঠিক দিকনির্দেশনা নেওয়া। আজকে OFFDAY তাই কিছু লেখার চেষ্টা করলাম.......... পরবর্তি পোস্টের জন্য অপেক্ষা করুন এবং ভাল লাগলে শেয়ার করুন। Don't be selfish